ইতালির মানতোভা সুজ্জারা শহরে প্রবাসীদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
নাসরিন ইসলাম,এডিটর মিলান বার্তা
প্রকাশিত হয়েছে : ২:১৭:১৬,অপরাহ্ন ০৯ মে ২০২৩ | সংবাদটি ৪১৯ বার পঠিতইতালির মানতোভা সুজ্জারা শহরে বাংলাদেশিদের পরিচালনায় একটি ইসলামিক কালচারাল সেন্টার নিয়ে প্রবাসীদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিতইতালি প্রতিনিধি
প্রবাসে ইসলামিক কালচারাল সেন্টার প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে নামাজ আদায় সহ ইসলামিক সকল কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। ইতালির সব কয়টি শহরে অন্যান্য মূলসলিম দেশগুলোর ন্যায় আমাদের প্রবাসী বাংলাদেশিদের পরিচালনায় এই সব সেন্টারগুলো পরিচালনা করা হচ্ছে। যার ফলে প্রবাসে বাংলাদেশী মুসলিম পরিবার গুলো তাদের সন্তানদের ইসলামিক শিক্ষা প্রদান করতে পারছে।
ইতালির মানতোভা সুজ্জারা শহরে বাংলাদেশিদের পরিচালনায় একটি ইসলামিক কালচারাল সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা হয় প্রায় দশ বছর পূর্বে। পরিচালনা কমিটির সভাপতির গত ২২ সালে মৃত্যুর পর উনার সন্তানদের সম্পুর্ন খামখেয়ালির কারণে ,বাংলাদেশ কালচারাল সেন্টাররের নাম পরিবর্তন সহ পরিচালনা কমিটিতেএক ছেলে সভাপতি আরেক ছেলে সেক্রেটারী ব্যাক্তিগত সম্পদের মত করে কোন জবাব্দিহিতা দির্ঘ ১০ বছর হিসাব না দিয়ে নিজেদের পারিবারিক সম্পদ হিসাবেএই সেন্টারকে তাদের পারিবারিক সেন্টার হিসাবে কুক্ষিগত করার পায়তারা করছে বলে অভিযোগ করছেন স্থানীয় প্রবাসীরা। বর্তমানে এই সেন্টার কে ঘিরে স্থানীয় প্রবাসীদেদর মধ্য চরম উর্তেজনা লক্ষ্য করা গিয়েছে।এই কারনে এই প্রতিষ্টানের প্রতিষ্টাতা সেক্রেটারী স্থানীয় সকল প্রবাসিদের নিয়ে একটা সচ্ছতা,হিসাব।ও জবাব্দিহিতার কারনে গত ১ লা মে সকল মান্তোভা সুজ্জারা বাসিকে এক জেনারেল মিন্টিং এর আয়োজন করে।সেই মিটিং সবার উপস্থিতে এই প্রতিষ্টান টি জবাদিতায় আনার প্রগ্রিয়া ১৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়, আইনি জটিলতা সহ সেন্টার কে বাংলাদেশ ইসলামিক চালচারাল সেন্টারে পুনরায় বহাল রাখার জন্য অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন সভাপতি আজিজুর রহমান ও পরিচালনা করেন হুমায়ুন কবির। উপস্থিত ছিলেন মসজিদ কমিটির সেক্রেটারি বেলায়েত হোসেন।
সভায় প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক এই সেন্টারের প্রথম থেকে বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে সকলকে অবগত করেন এবং কিভাবে এই সেন্টার প্রবাসী বাংলাদশীদের ইসলামিক কার্যক্রমে পরিচালনা করতে পারেন মতামতের জন্য অনুরুধ করেন। উপস্থিত প্রবাসীদের মতামতের ভিত্তিতে উভয় পক্ষের সাথে কথা বলে সুস্ট একটি সমাধানের জন্য সমঝোতা কমিটি গঠন করে তাদেরকে ৭ দিনের সময় দেয়া হয় যে তা সবাইকে নিয়ে সুষ্ট পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে পারে,কিন্তু এই ৭ দিনের মধ্যে তাদের কে বার বার প্রস্থাব দেয়া সত্তেও তারা সেই প্রস্তাব প্রত্যাক্ষান করে, এমতাবস্তায় স্থানীয় প্রবাসীরা এই প্রতিষ্টাটি পুনরুদ্ধার করার জন্য আইনের আশ্রয় গ্রহন করতে বাধ্য হয়ে আশা করছেন পুনরায় এই ইসলামিক সেন্টার পুনরুদ্ধার করা হবে।